দাঁতে ব্যথা সাধারণত অনেক তীব্র হতে পারে। দাঁতে ব্যথা কমানোর জন্য ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করে সাময়িকভাবে এ ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে ক্যাভিটি বা গর্ত হলে অথবা অন্য যে কারণেই ব্যথা হোক না কেন পরবর্তীতে তার চিকিৎসা অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। * আইস প্যাক : আইস বা বরফ প্রয়োগ করলে স্থানটিতে অবশভাব চলে আসে। আক্রান্ত দাঁতের পাশে আইস প্যাক রাখলে রোগী আরাম অনুভব করবে। * লবণ গরম পানি কুলকুচি : দাঁতে ব্যথা হলে হালকা গরম লবণ পানি দিয়ে কুলকুচি করতে পারেন। এটি ফোলাভাব কমায় এবং দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা খাদ্যদ্রব্য অপসারণে সাহায্য করে। * হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মাউথ ওয়াস : লবণ গরম পানি কুলকুচির মতো হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে এবং ব্যথা ও ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে। ৩ শতাংশ হাইড্রোজেন পার অক্সাইড সমপরিমাণ পানির সঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণটি মুখে ৩০ সেকেন্ড রাখতে হবে এবং তারপর কুলকুচি করে ফেলে দিতে হবে। * লবঙ্গ : লবঙ্গ চিবালে সেখান থেকে নিঃসৃত রস ব্যথাযুক্ত স্থানে প্রয়োগ করলে দাঁতের ব্যথা কমে যাবে। লবঙ্গ থেকে ক্লোভ অয়েল পাওয়া যায় যার মধ্যে রয়েছে ইউজিনল যেটি দাঁতের ব্যথায় ব্যবহৃত হয়। এটি অত্যন্ত কার্যকর। * টি–ব্যাগ : চা ব্যাগে বিদ্যমান ট্যানিন দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। হালকা গরম চা পাতার ব্যাগ কয়েক মিনিটের জন্য আক্রান্ত দাঁতের পাশে প্রয়োগ করতে হবে ব্যথা না যাওয়া পর্যন্ত। * রসুন : এক টুকরা কাঁচা রসুন চিবিয়ে পেষ্টটি আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করতে হবে ব্যথা ও ফোলাভাব কমানোর জন্য। * তাজা আদা : এক টুকরা আদা চিবিয়ে আক্রান্ত স্থানের পাশে রাখতে হবে যাতে আদার রস লাগতে পারে। এক থেকে দুই ঘণ্টা রেখে দিলে ব্যথা ও ফোলা কমাতে সাহায্য করতে পারে। ষপেঁয়াজ : একটি পেঁয়াজ স্লাইস করে কেটে দাঁতের মাঝখানে রেখে ধীরে ধীরে চিবাতে হবে। এটি দাঁতের ফোলা কমাতে সাহায্য করে। * হলুদ : হলুদ কোনো স্থান শুকানোর জন্য পরিচিত। পানি দিয়ে হলুদের পেস্ট আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করা যেতে পারে। পানির পরিবর্তে মধু দিয়েও হলুদের পেস্ট প্রস্তুত করা যায়। * লেবু : এক টুকরা লেবু কেটে দাঁতের মাঝখানে রাখতে হবে যেখানে সমস্যা হচ্ছে। লেবুর জুস ধীরে ধীরে চুষতে হবে। নতুন টুকরার প্রয়োজন হলে আগেরটি প্রতিস্থাপন করতে হবে। * পেয়ারা পাতা : পেয়ারা পাতার এন্টিমাইক্রোবায়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ফোলা ও ব্যথা কমাতে পারে। কচি পেয়ারা পাতা ধৌত করে সরাসরি চিবানো যেতে পারে অথবা মাউথওয়াস তৈরি করে ব্যবহার করলে দাঁতের ব্যথা কমে আসবে। * গ্যানোডার্মা লুসিডাম প্রজাতির মাশরুম : গ্যানোডার্মা লুসিডাম প্রজাতির মাশরুম দ্বারা তৈরি টুথপেস্ট বাসায় থাকলে ব্যথাযুক্ত দাঁতে প্রয়োগ করলে অথবা দাঁত ব্রাশ করলে ব্যথা অনেকটা কমে আসবে।
দাঁতে কালো দাগ: – সমস্যা এবং সমাধানঃ
দাঁতে কালো দাগ: – সমস্যা এবং সমাধানঃ অনেকেরই দেখা যায় দাঁতের মাড়ির ওপর কালো দাগ পড়েছে। আর সেখানে প্রচন্ড ব্যাথা, গর্ত হওয়া বা ফাঁকা হওয়া, রক্ত পড়া সহ বিভিন্ন সমস্যা হচ্ছে। এক্ষেত্রে আমরা অনেকেই দাতে লবন দিয়ে দাঁত মাজি। কিন্তু ডাক্তারদের মতে এটা করা ঠিক নয়। বরং দাঁতে কালো দাগ দেখা দেবার সাথে সাথে আমাদের যা করা উচিৎ তা হলো একজন দাঁতের ডাক্তার দেখানো। মূলত দাঁতে কালো দাগ দেখা মানে হচ্ছে এটি দাঁত ক্ষয়ের প্রাথমিক পর্যায়ের সমস্যা। মেডিকেলের ভাষায় এটিকে ডেন্টাল কেরিজ বলা হয়। প্রথম অবস্থাতেই এটির চিকিৎসা করালে এবং বিশেষজ্ঞ দ্বারা ফিলিং করিয়ে নিলে ভবিষ্যতের ব্যয়বহুল রুট ক্যানেল করানোর মত ঝামেলা এড়ানো যায় সহজেই। আর আপনি যদি সময় মত দাঁতের এই কালো দাগ দূর করে ফিলিং করান, তাহলে দাঁতে অ্যাপিক্যাল অ্যাবসেস হওয়ার ঝুঁকি থাকে না। আর না করালে এবং অ্যাপিক্যাল অ্যাবসেস হলে রুট ক্যানেল করে ফিলিং করালে যদিও দাঁত রক্ষা করা যায়, কিন্তু তা ব্যয়বহুল। 🌹ধন্যবাদ… সবাই সুস্হ থাকুন ভালো
দাতের কোন ফিলিং সবচেয়ে ভালো ও সুন্দর এবং দাম কত…..?
দাতের কোন ফিলিং সবচেয়ে ভালো ও সুন্দর এবং দাম কত…..? বর্তমানে ডেন্টিস্টিতে ব্যবহৃত সবচেয়ে জনপ্রিয় ফিলিং হচ্ছে কম্পোজিট বা লেজার ফিলিং… এ ফিলিংটি সকল দাতে ব্যবহার করা যায় এবং ফিলিংটি টেকশই ও দীর্ঘস্থায়ী। বর্তমানে মানুষ অনেক বেশি সৌন্দর্য সচেতন তাই তারা এখন দাঁতের রঙের সাথে মিলিয়ে ফিলিং চায়। এ ফিলিংটি এন্টিরিওর টিথ অর্থাৎ সামনের দাতের Class 3, Class 4 কেভেটিতে ব্যাহার করলে একদম দাতের কালারের সাথে মিলে যায়। অনেক ধরনের শেডে কম্পোজিট ফিলিং গুলো পাওয়া যায়। কম্পোজিট ফিলিং মূলত রেসিন বা প্লাস্টিক ও গ্লাসের মিশ্রণে তৈরি এবং এতে দাঁতের জন্য উপকারী ফ্লোরাইড দেওয়া থাকে। এই ফিলিং গুলো ভিবিন্ন দেশের ভিবিন্ন মানের এবং ভিবিন্ন দামের হয়ে থাকে। কে কত দামের ফিলিং এবং কোন মানের ফিলিং ব্যাবহার করে তা সম্পুর্ন নির্ভর করে চেম্বার এবং ডাক্তারের কোয়ালিটির উপর এমনকি পেশেন্টের বাজেটের উপর ও নির্ভর করে। তবে আমাদের এখানে অরজিনাল জাপানি ফিলিংটা ডাক্তার ব্যাবহার করে থাকেন। কম দামে কখনও আপনি ভালো মানের ফিলিং পাবেন না। কম্পোজিট ফিলিং ক্যামিক্যালি এটাস্টমেন্ট হয় বলে যাদের সামনের দাত ফাকা তাদের জন্য এ ফিলিংটি ভালো হবে কারন সুন্দর ভাবে দাতের কালারের সাথে মিলিয়ে দেওয়া যায়। কাছে থেকে দেখলেও কেউ বুঝতে পারবেনা যে তার দাতে ফিলিং আছে। আর খরছটা বলে দিই… আপনি ভালো মানের মেডইন জাপান কম্পোজিট ফিলিংটা দিলে প্রতি দাতে খরচ আসবে ২০০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা। তারপর ও ডাক্তার দাতের কন্ডিশন দেখে কিছুটা কম বেশি করতে পারে। আর অনান্য ফিলিং গুলো আপনি ১০০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে করতে পারবেন। এর অনেক কম দামের ফিলিং ও বাংলাদেশে আছে। আমি ওগুলোর কথা বলব না। কম্পোজিট ফিলিং এর সুবিধা ১। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি বিভিন্ন শেডের পাওয়া যায় যা মানুষের দাঁতের রঙের সাথে সম্পূর্ণভাবে মিলে যায়। ২। কম্পোজিট ফিলিং ভেঙ্গে গেলে শুধু ভাঙ্গা অংশে ফিলিং করা যায়। ৩। সামনের ও পিছনের দিকের সব দাঁতে ব্যবহার করা যায়। ৪। শুধুমাত্র দাঁতের ক্ষয়রোগ নয়, এটি দাঁতের ভাঙ্গা অংশে, দাঁতের মাঝের ফাঁকা কিংবা ডায়াস্টেমা বন্ধ করতে অথবা রং নষ্ট হয়ে যাওয়া দাঁত স্বাভাবিক দেখাবার জন্য করা হয়ে থাকে। ৫। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত কোনো উপাদান এতে ব্যবহৃত হয় না। ৬। ফ্লোরাইডযুক্ত থাকে, যা দাঁতের জন্যে উপকারী। কম্পোজিট ফিলিং এর অসুবিধা অসুবিদা শুধুমাত্র একটাই… খরচ তুলনামূলক ভাবে একটু বেশি। ধন্যবাদ 🌹 সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।
Contraindication of root canal treatment…?
কি কি কারনে রুটক্যানাল চিকিৎসা করা যায় না…? Contraindition of root canal treatment..? 1.🔷 যে দাতে কোন সাফোর্ট নাই অর্থাৎ দাতের শিকড় গুলো অনেক দূর্বল হয়ে যায় অথবা মাড়ীর নিচে শিকড় যদি ফ্যাকচার হয়ে যায় অথবা ভেঙ্গে যায় অথবা নষ্ট হয়ে যায় সে ক্ষেত্রেও রুটক্যানাল চিকিৎসা চাইলে ও করা যায় না। 2.🔷 থার্ড ডিগ্রি মোভিলিটি থাকলেও রুটক্যানাল করা যায় না, অর্থাৎ দাতের গোড়া যদি অনেক বেশি নড়ে। সকেট থেকে দাত যদি বেশি লুস হয়ে যায়। 3. 🔷 অস্বাভাবিক আকৃতির দাত, বাকা ক্যানেল, ব্লক ক্যানেল অথবা ক্যানেল যদি ক্যাসিফাইড হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রেও ও rct করা ডিফিকাল্ট হয়ে যায়। 4.🔷 ইমপেক্টড টিথে ও রুটক্যানাল করা যায় না 5.🔷 দাতের পজিশনগত কারনে অথবা মুখের হা ছোট হওয়ার কারনেও রুটক্যানাল চিকিৎসা করা যায় না। যেমন 6 নাম্বার দাত যেটাকে আমরা উইসডম টিথ বা আক্কেলদাত বলি, ঐ দাতে ঠিকমত যন্ত্রপাতি যদি একসেস করা না যায় সে ক্ষেত্রেও রুটক্যানাল করা ডিফিকাল্ট হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে এক্সট্রাকশনের দিকে যেতে হয়। 7.🔷 একিউট ইনফেকশান ব্যাথা ও ফুলে গেলে ঐ ব্যাথা ও ফুলা কন্ট্রোল করে তার পর কাজ করতে হবে। 8.🔷 দাতের গোড়ায় যদি অনেক বেশি ইনফেকশান থাকে এবং হাড্ডিতে যদি ইনফেকশান অনেক বেশি ছড়ায় যায় তখনও চাইলে রুটক্যানাল ট্রিটমেন্ট করা যায়না। তখনও দাতটি ফেলে দিতে হতে পারে। 9. 🔷 হার্টের সম্যসা, ওপেন হার্ট সার্জারি, হার্ট ব্লক, ও অতিরিক্ত পেশার ইত্যাদি থাকলে ও RCT করা যাবে না। ১0.🔷 বিল্ডিং ডিসোরডার ( রক্ত বন্দ হয়না) এমন পেশেন্ট এর ক্ষেত্রেও রুটক্যানাল করা যায় না ১1.🔷 এমিনিয়া থাকলে, জন্ডিস হেপাটাইসিস ১2.🔷 একিউট সাইনোসাইটিস, সিপিলিস, যক্ষা, গলগন্ড ১3.🔷 গর্ভাবস্তায় ও রুটক্যানাল চিকিৎসা করা যায় না। 14.🔷 যে পেশেন্ট গুলো কো-অপারেটিভ নয়। 15 🔷 যারা প্রতিবন্ধী তাদের ও রুটক্যানাল করা যায় না। 16.🔷 যাদের বমি সম্যসা বেশি, মুখে ইনস্টুমেন্ট ডুকানোর সাথে সাথে বমি চলে আসে এসব রুগিদের ক্ষেত্রে চাইলেও রুটক্যানাল সম্ভব হয় না। Tnx..🌹
কি কি কারনে দাতের ক্যাপ অথবা ব্রীজ খুলে যায় এবং ভেঙ্গে যায়…..?
দাতের ক্যাপ বা ব্রীজ খুলে যাওয়ার অনেকগুলো কারন রয়েছে। তার মধ্যে পেশেন্টের অসতর্কতা ও সঠিক পদ্ধতিতে এবং দক্ষ ডেন্টিস্ট দ্বারা যদি ক্রাউন প্রিপারেশান না করা হয় সে ক্ষত্রেও আপনার ক্যাপটি খুলে যেতে পারে। নিচে ক্যাপ খুলে যাওয়ার কিছু কারন আলোচনা করলাম। 🔶প্রথমত যেইদিন আপনাকে ক্যাপ পরানো হবে ঐ দিন কমপক্ষে অন্তত এক ঘন্টা পানি বা কোন খাবার চিবানো যাবেনা।প্রত্যেক ডেন্টিস্ট আপনাকে এ কথাটা বলে দিবে। ক্যাপটাকে দাতের সাথে সেটিং হওয়ার জন্য সময় দিতে হবে। 🔶 দাতের ক্যাপ বা ব্রীজ যে ক্যামিক্যাল দিয়ে লাগানো হয় ঐ ক্যামিক্যালের মেয়াদ কাল আজীবন থাকবে না। তাই ঐ ক্যামিক্যালের মেয়াদকাল ওভার হয়ে গেলেও আপনার ক্যাপ বা ব্রীজ খুলে যেতে পারে। ক্যামিক্যালটির মানের উপরও ক্যাপ খোলা না খোলা নির্ভর করে। 🔶 একটা ভাইটাল দাতের মধ্যে যে রকম ভাবে খাদ্য কনা আটকে দাত নষ্ট করে ফেলে ঠিক তমনি ভাবে ক্যাপ পরানো দাতেও খাদ্যকনা আটকে যায়। এবং এটা নিয়মিত পরিস্কার না করলে ঐ ক্যাপের এবং মাড়ির সংযোগ স্থলে মার্জিনে ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে। যার ফলে যে ম্যাটেরিয়াল দিয়ে অর্থাৎ আঠালো যে জিনিস দিয়ে ক্যাপটি লাগানো থাকে ঐ বন্ডিং টাকে ব্যাকটেরিয়ায় আস্তে আস্তে নষ্ট করো ফেলে, যার ফলে ক্যাপটি খুলে যায়। 🔶 শক্ত জিনিস হটাত করে জোরে কামড় দিলেও ক্যাপটি ভেঙ্গে যেতে পারে। মনে রাখবেন ন্যাচারাল দাতও কিন্তু আন ব্যালেন্স করে কামড় দিলে ভেঙ্গে যায়। মানব দেহের মধ্যে সবচেয়ে শক্ত জিনিস হলো এনামেল অর্থাৎ দাতের উপরে ভিজিবল সাদা অংশটুকু, আর এটি যদি জোরে প্রেশারের কারনে ভেঙ্গে যেতে পারে সেখানে ক্যাপতো কৃত্রিম। 🔶 দাত যদি ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে এতটাই ছোট হয়ে যায় অার ঐ অবস্তায় যদি ইমপ্রেশন নিয়ে ক্যাপ লাগানো হয় সে ক্ষেত্রেও ক্যাপ খুলে যেতে পারে। কমপক্ষে 4mm দাতের হাইড থাকতে হবে। 🔶 দাতের ভাঙ্গা ছোট অংশটিকে যদি বিল্ডআপ করে দাতের হাইড বাড়িয়ে তারপর দাতের ইমপ্রেশন বা দাতের মাপ নেওয়া হয় তাহলে ক্যাপ খুলার সম্ভাবানা কম থাকবে। না হয় ক্যাপ খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশী। 🔶 ক্যাপ করা দাত দিয়ে সুইংগাম চিবানো যাবেনা। সুইংগাম চিবানোর ফলে দাতের মধ্যে একাট টেপারিং ফোর্স ক্রিয়েট হয় দাতের মধ্যে একটা মবিলিটি চলে আসে তাই ক্যাপ খুলে যাওয়ার এটাও একটা কারন হতে পারে। 🔶 রুটক্যানাল করা দাত যেহেতু ভঙ্গুর হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে দাতের গোড়াসহ ভেঙ্গে ক্যাপসহ চলে আসতে পারে। এ রকম যাদি হয় তাহলে আপনার দাতের শিকড়টি যদি ভালো থাকে ব্যাথামুক্ত থাকে সেক্ষেত্রে ঐ দাতটিকে বিল্ডআপ করে আবার ও দাতটি প্রতিস্থাপন করতে পারেন। 🔶 আর যদি দাতের গোড়া থেকে ক্যাপটি খুলে যায় তাহলে তাহলে কাল বিলম্ব না করে ডেন্টিস্ট এর কাছে যান, সে আপনাকে আবার নতুন করে ক্যামিক্যাল দিয়ে ক্যাপটি আবার লাগিয়ে দিবে। যদি এক সাপ্তাহের বেশি যদি দেরি করে ফেলেন তাহলে দাতের পজিশান চেন্জ হয়ে যেতে পারে। ধন্যবাদ 🌹 সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা নিন… নিজেকে ঝুঁকিমুক্ত রাখুন। তাই স্বল্প খরছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে ডেন্টাল সার্জন দ্বারা চিকিৎসা সেবা নিতে আমাদের চেম্বারে চলে আসুন। আমাদের ঠিকানা- নাইম ডেন্টাল কেয়ার ফেনী প্লজা, ৪র্থ তলা (বড় মসজিদের উত্তর পুর্ব প্বাশে) ট্রাংক রোড, ফেনী। ০১৯১৫-৭৩৮০১৩ # ০১৮৯৮-৪৪৪৪৯৭ page- nayemdentalcare www.nayemdentalcare.com nayemdentalcare@gmail.com
Dental Diseases (দাঁতের রোগ সমুহ)
দাঁত ও আনুষঙ্গিক ব্যথা রোগীরা যখন দাঁত ব্যথা নিয়ে ডেন্টিস্টদের কাছে যান, তখন অনেক সময়ে দেখা যায় তার ব্যথাটা ঠিক দাঁতে নয়, মাড়িতে। এরকম মুখের মাংসপেশি কিংবা মুখের ভেতর অর্থাৎ চোয়ালের জয়েন্টে ব্যথা হলেও রোগীরা দাঁত ব্যথা ভেবেই ডাক্তারের কাছে আসেন। দাঁত ব্যথার কারণ শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেরই দাঁত ব্যথার প্রধান কারণ কেরিস বা ছিদ্র হয়ে যাওয়া। যাকে সাধারণভাবে দাঁতে পোকাও বলা হয়। ব্যথার প্রথমেই দাঁতে একটা শিরশিরানি অনুভূতি হয়। কারণ দাঁতের ভেতরে যে নার্ভ এন্ড আছে তা নানা কারণে বেরিয়ে আসতে পারে। আর তখনই ঠান্ডা বা গরম খাবার থেকে শিরশিরানি অনুভূত হয়। দাঁতের ভেতরে যে টিস্যু বা পাল্প আছে, তার ভেতরকার রক্তজালকগুলো ফুলে ওঠে। তার ফলে সেই জায়গায় একটা প্রেসার তৈরি হয়। তা থেকে তীব্র ব্যথা হয়। সেই সময় রোগী যদি ডেন্টিস্টের কাছে না গিয়ে দোকান থেকে ব্যথা কমানোর ওষুধ খেয়ে নেয়, তাতে ব্যথা হয়তো সাময়িকভাবে কমে, কিন্তু ভেতরে সমস্যাটা থেকেই যায়। তা থেকেই পাল্পে সংক্রমণ হয়। এরপর এই সংক্রমণই রুটে অর্থাৎ দাঁতের গোড়ায় ছড়িয়ে পড়ে, তারপর এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলে যায় । দাঁতের গোড়ায় সংক্রমণ যেমন দেখা যায় তেমনি দাঁতের গোড়ায় অ্যাবসেস এবং তা থেকে অনেক ক্ষেত্রে ফিসচুলা পর্যন্ত হতে দেখা যায় । তাতে মুখ, গ্ল্যান্ড ইত্যাদি ফুলে তো যায়ই এমনকী কখনও কখনও গাল দিয়ে পুঁজ গড়াতেও দেখা যায়। দাঁতের সংক্রমণের ক্ষেত্রে পুঁজ হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। তবে সংক্রমণ হলে ব্যথা হবেই। ডেন্টাল ক্যাভিটিসের অর্থ কী? Meaning of Dental Cavities ডেন্টাল ক্যাভিটিস হল স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা যা দাঁতের শক্ত পৃষ্ঠে পাওয়া যায় যা ছোট গর্ত বা খোলা অংশে পরিণত হয়। দাঁতের গহ্বরগুলি ক্যারিস বা ক্ষয় নামেও পরিচিত এবং এটি সারা বিশ্ব জুড়ে সবচেয়ে সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। এটি সব বয়সের মানুষের মধ্যে ঘটতে পারে। যদি দাঁতের গহ্বরগুলিকে চিকিৎসা না করা হয় তবে সেগুলি আকারে বড় হতে পারে এবং দাঁতের গভীর স্তরকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি গুরুতর দাঁত ব্যথা, সংক্রমণ এবং এমনকি দাঁতের ক্ষতিও হতে পারে। দাঁতের গহ্বরের বিরুদ্ধে আপনাকে রক্ষা করার জন্য নিয়মিত আপনার দাঁতের ডাক্তারের কাছে যাওয়া এবং ভাল দাঁতের স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা প্রয়োজন। ডেন্টাল ক্যাভিটিস জটিলতাগুলি কী কী? Complications of Dental Cavities দাঁতের গহ্বরের জটিলতাগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে: কিভাবে ডেন্টাল ক্যাভিটিস প্রতিরোধ ? How to Prevent Dental Cavities নিম্নলিখিত টিপস দাঁতের গহ্বর প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে: দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা কখনও কখনও দেখা যায় রোগীর দাঁত ঠিক আছে, কিন্তু সমস্যা মাড়িতে। মাড়িতে প্রথমে একটা প্রদাহ হল। তা থেকে ব্যথা। তার যদি ঠিকমতো চিকিৎসা না হয় তবে তা আরো ভেতরে চলে যায়। মাড়ির তলায় দাঁতের চারপাশে যে পেরিওডন্টাল স্পেস আছে সেখানকার ফাইবার বা তন্তুতে সংক্রমণ ঘটে। এই ফাইবার বা তন্তুই দাঁতকে ধরে রাখে। এই অবস্থায় যদি সঠিকভাবে চিকিৎসা না হয়, তবে তা আরো ভেতরে গিয়ে চারপাশের হাড়ে সংক্রমণ ঘটিয়ে দেয়। ফলে মাড়ির চারপাশে যে বোনি ক্যাভিটি আছে, তার ক্ষয় হতে শুরু করে এবং ক্ষয় নীচের দিকে নামতে থাকে। এর ফলে মাড়ি থেকে পুঁজ বেরোনো, মাড়িতে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা যায় । আমাদের দেশে মাড়ির সমস্যা তুলনামূলকভাবে বেশি দাঁত বা মাড়ির সংক্রমণ থেকে সমস্যা দাঁত বা মাড়ির সমস্যা প্রধানত দু’ধরনের হয়। প্রদাহজনিত ও ইন্টারনাল ডিজেনারেশন মহিলাদের ক্ষেত্রে মাড়ির সমস্যা বেশিই হতে দেখা যায়। কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে শারীরিক পরিবর্তনই এরজন্য দায়ী। যেমন গর্ভাবস্থায় যেহেতু দেহে নানা ধরনের হরমোনের পরিবর্তন ঘটে তাই মাড়ির প্রদাহ বা জিঞ্জিভাইটিস বেশি হতে দেখা যায়। তেমনি ঋতুবন্ধকালে বিভিন্ন হরমোনের অভাবে টিস্যুর ক্ষয়ের প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় টিস্যু দুর্বল হয়ে যায়, তাই অভ্যন্তরীণ বিযুক্তকরণ বা ইন্টারনাল ডিজেনারেশন দেখা যায় । গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের মাড়ির সমস্যা ক্রনিক অর্থাৎ অনেকদিন ধরে জিঞ্জিভাইটিসে ভুগছেন, তাদের হার্টের সমস্যা বেশি হয়। মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভবতী হলে তাদের সময়ের আগেই কম ওজনের সন্তান জন্মানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায় । আবার যেসব মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে অন্যান্য সংক্রমণ যেমন বেশি হয় তেমন সারতে সময় লাগে। মাড়ির ক্ষেত্রেও তেমনি ঘটে। মুখের মাংসপেশির ব্যথা এখন মানুষ অনেক সচেতন তাই তারা অল্পেতেই ডাক্তারবাবুর কাছে আসেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, রোগীর মাড়ির বা দাঁতে – কোনো সমস্যা নেই তবু দাঁতে ও মাড়িতে ব্যথা। কারণ হল মায়োফেসিয়াল পেইন অর্থাৎ মুখের মাংসপেশিতে ব্যথা। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এই ব্যথা স্ট্রেসের কারণে কিংবা বিভিন্ন পেশার কারণে হচ্ছে। বিশেষত যে সব পেশায় বিভিন্ন ভঙ্গিমাতে (ঝুঁকে, বাঁকা ভঙ্গিমায়) কাজ করতে হয়। সে-সব ক্ষেত্রে ঘাড়ের মাংসপেশিতে ব্যথা হবে। সেই মাংসপেশি মুখ ও পিঠের মাংসপেশির সঙ্গে জড়িত বলে ব্যথা সে-সব জায়গাতেও ছড়িয়ে যায়। এমনকী এই ব্যথা কোমর পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। তার ফলেই মুখের মাংসপেশিতে ও তা থেকে মাড়িতে ব্যথা ছড়িয়ে পড়ে। এই ধরনের সমস্যা এখন এত বেশি দেখা যাচ্ছে যে, এই সমস্যা নিয়ে একটি নতুন বিষয় পড়ানো হচ্ছে— নিউরোমাসকুলার ডেন্টিস্ট্রি। মুখের কিছু মাংসপেশি আমাদের চোয়াল খোলা-বন্ধ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে মুখের মাংসপেশির ব্যথা হলে রোগী প্রথমে চোয়ালে একটা টান বা স্প্যাজম অনুভব করে। তারপর তা শুধু দাঁতে নয়, মাথায় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই সমস্যা কিন্তু মাঝেমধ্যেই দেখা যায়। জয়েন্টের ব্যথা অনেক রোগীর আবার মুখের জয়েন্টের ভেতরে ব্যথা হতে দেখা যায়। এই জয়েন্টের ভেতর নানা কারণে ব্যথা হতে পারে। যেমন অন্যান্য জয়েন্টের মতো এখানেও আর্থ্রাইটিসের জন্য ব্যথা হতে পারে। এছাড়া এই জয়েন্টের ভেতরে থাকে একটা ডিস্ক ও কিছু তরল। এই ডিস্ক যদি ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, তবে তার জন্য এর ভেতরে যে লিগামেন্ট আছে তা আক্রান্ত হয় । তার ফলেই জয়েন্ট ও তার চারপাশে একটা ব্যথা হতে শুরু করে ও তা ক্রমশ ছড়াতে থাকে। এই ব্যথা বেশ কষ্টদায়ক। এতে হাঁ করতে বা হাই তুলতে খুবই কষ্ট হয়। ব্যথা আরো বেড়ে গেলে একটা কটকট আওয়াজও শোনা যায়। খুব বাড়াবাড়ি পর্যায়ে এই ব্যথায় চোয়াল আটকেও যেতে পারে। এই ধরনের ব্যথা কম হলেও বিরল নয়। সংখ্যার বিচারে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় দাঁতের ব্যথা। তারপরই এই ফেসিয়াল রিজিয়নে ব্যথা বিশেষত টি.এম.জয়েন্টের ব্যথা চোখে পড়ে। বাচ্চাদের কেরিস হওয়ার কারণ শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেরই দাঁতে ব্যথা হওয়ার সাধারণ কারণ কেরিস। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কেরিস হওয়ার বিভিন্ন কারণ আছে। যেমন বাচ্চারা বেশি চকলেট, লজেন্স এইসব খেয়ে থাকে। তার ফলে আঠালো কার্বোহাইড্রেট জাতীয় পদার্থ তাদের দাঁতে লেগে থাকে। সেখানে ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। এই ব্যাক্টেরিয়া যে অ্যাসিড তৈরি করে তা বাচ্চাদের দাঁতের এনামেল স্তরটা গলিয়ে দেয়। ফলে দাঁতে ক্যাভিটি তৈরি হয়। এই ব্যাক্টেরিয়াকেই অনেকেই চলতি কথায় দাঁতের পোকা বলে। এই ক্যাভিটি বড় হতে হতে ক্রমশ পাল্পে পৌঁছে যায়। যেখানে স্নায়ু ও রক্তজালক ইত্যাদি থাকে। ফলে সেখানে শিরশির করে ব্যথা শুরু হয় । অনেক ছোট বাচ্চা অর্থাৎ যারা বোতলে দুধ খায়, দেখা যায় তাদের শান্ত রাখতে মুখে দুধের বোতল ধরিয়ে দিয়ে মায়েরা নিশ্চিন্ত থাকেন। কিন্তু এই দুধে যে মিষ্টি থাকে
Dental Implant……..?
ডেন্টাল ইমপ্লান্ট…. ডেন্টাল ইমপ্লান্ট হল একটি প্রস্থেসিস যা চোয়াল বা খুলির হাড়ের সাথে ইন্টারফেস করে দাঁতের কৃত্রিমতা যেমন একটি ক্রাউন, ব্রিজ, ডেনচার, বা মুখের কৃত্রিম কৃত্রিমতা বা অর্থোডন্টিক অ্যাঙ্কর হিসাবে কাজ করতে সহায়তা করে। . আধুনিক ডেন্টাল ইমপ্লান্টের ভিত্তি হল osseointegration নামক একটি জৈবিক প্রক্রিয়া, যেখানে টাইটানিয়াম বা জিরকোনিয়ার মতো উপাদান হাড়ের সাথে একটি অন্তরঙ্গ বন্ধন তৈরি করে। ইমপ্লান্টি স্থাপন করা হয় যাতে এটি osseointegrate হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তারপর একটি ডেন্টাল প্রস্থেটিক যোগ করা হয়। ইমপ্লান্টের সাথে ডেন্টাল প্রস্থেটিক (একটি দাঁত, ব্রিজ, বা ডেনচার) সংযুক্ত করার আগে বা একটি অ্যাবুটমেন্ট স্থাপন করা হয় যা একটি ডেন্টাল কৃত্রিম বা ক্যাপ ধারণ করবে।
Dental X-Ray….?
ডেন্টাল এক্স-রে ডেন্টাল এক্স-রে হল দাঁত ও মুখের এক ধরনের চিত্র। এক্স-রে উচ্চ শক্তি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক বিকিরণের একটি রূপ। এক্স-রে ফিল্ম বা পর্দায় একটি চিত্র তৈরি করতে শরীরে প্রবেশ করে।
Gum Disease…?
মাড়ি হল টিস্যু যা আপনার দাঁতকে ঘিরে রাখে এবং তাদের জায়গায় রাখে। মাড়ির রোগ এই টিস্যুর সংক্রমণ। দাঁতের ডাক্তার এটিকে পিরিয়ডোন্টাল ডিজিজ বা পেরিওডোনটাইটিস বলতে পারেন। আপনার মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পেলে মাড়ির রোগ শুরু হয়। আপনি যখন আপনার দাঁত ব্রাশ করেন না বা পর্যাপ্ত পরিমাণে ফ্লস করেন না তখন ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। চিকিত্সা ছাড়া, মাড়ির রোগ ফোলা, লালভাব, ব্যথা এবং দাঁত ক্ষয় হতে পারে। 30 বছর বা তার বেশি বয়সের প্রায় অর্ধেক প্রাপ্তবয়স্কদের মাড়ির রোগের লক্ষণ রয়েছে। প্রায় 9% প্রাপ্তবয়স্কদের মাড়ির গুরুতর রোগ রয়েছে।
Cosmetic-Dentistry…..?
কসমেটিক ডেন্টিস্ট্রি….কি ? একটি হাসি যা কাউকে মুগ্ধ করে। যারা মনে করেন তাদের হাসি তাদের দাঁতের অসম্পূর্ণতা প্রকাশ করে, তাদের জন্য এখন হাসিকে সংশোধন করার এবং এমনকি সম্পূর্ণরূপে পুনর্নির্মাণের উপায় এবং উপায় রয়েছে। এটি কসমেটিক ডেন্টিস্ট্রি নামক দন্তচিকিৎসার শাখার অন্তর্গত যেখানে দাঁতের কাজ বা সংশোধন শুধুমাত্র চেহারাই বাড়ায় না, দাঁত, মাড়ি এবং/অথবা কামড়ের কার্যকারিতাও উন্নত করে। সাধারণ কসমেটিক সার্জারিতে আগে নাক, বা ঠোঁট বা গালের হাড়, ভ্রু, কানের লতি পরিবর্তন করা হতো। ডেন্টাল কসমেটিক সার্জারির প্রধান ফোকাস হ’ল আকৃতি, আকার, রঙ, অবস্থান, দাঁতের সারিবদ্ধতা এবং হাসির চেহারার মতো দাঁতের নান্দনিকতা উন্নত করা। এখন, ডেন্টাল কসমেটিক সার্জারি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কারণ আপনি নিখুঁত দাঁত এবং হাসি পেতে আপনার মুখের আকৃতি পরিবর্তন করতে পারেন। দাঁত সাদা করা বা “দাঁত ব্লিচিং” – এটি সবচেয়ে সাধারণ প্রসাধনী দাঁতের পদ্ধতি। তামাক, প্যান, প্যান মসলা, ওয়াইন, কোলা, এমনকি চা এবং কফির ক্রমাগত ব্যবহারের কারণে দাঁত বিবর্ণ হয়ে যায়। ডাক্তার আপনার দাঁত পরীক্ষা করবেন এবং আপনার জন্য সাদা করা সঠিক কিনা তা নির্ধারণ করতে হাসবেন। সাদা করা খুবই কার্যকর, নিরাপদ, দ্রুত এবং একটি সহজ পদ্ধতি যা প্রায় সবার জন্যই উপকারী। কাউন্টার সাদা করার অনেক বিকল্প আছে কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ডেন্টিস্টের তত্ত্বাবধানে থাকা চিকিৎসাই সবচেয়ে ভালো।